সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
The Dhaka News Bangla

হাতিয়ার নৌপথ এখন চাঁদাবাজির স্বর্গরাজ্য সাধারণ যাত্রীদের নীরব কান্না

হাতিয়ার নৌপথ এখন চাঁদাবাজির স্বর্গরাজ্য  সাধারণ যাত্রীদের নীরব কান্না
হাতিয়ার নৌপথ এখন চাঁদাবাজির স্বর্গরাজ্য : সাধারণ যাত্রীদের নীরব কান্না, ঘাট ইজারাদার মতিনের অত্যাচারে অতিষ্ঠ সাধারণ যাত্রী সহ হাতিয়াবাসী

নোয়াখালী জেলার বিচ্ছিন্ন দ্বীপ উপজেলা হাতিয়া উপজেলার চেয়ারম্যান ঘাট থেকে নলচিরা ঘাট। এই নৌপথে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ও পণ্য পারাপার হয়। কিন্তু এই গুরুত্বপূর্ণ নৌপথ এখন পরিণত হয়েছে চাঁদাবাজি ও দুর্নীতির স্বর্গরাজ্য। ফিটনেসবিহীন মাছ ধরার ট্রলারে অতিরিক্ত যাত্রী পারাপার, সতর্ক সংকেত থাকলেও সরকারি সী-ট্রাক বন্ধ রেখে ট্রালার চালু রাখা, যাত্রীদেরকে হেনস্তা করা, লাশের কফিন পারাপারে চাঁদা আদায় করাসহ অসংখ্য দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে ঘাটের ইজারাদার মতিনের বিরুদ্ধে।

স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, ঘাট ইজারাদার মতিন কোনো সাধারণ ব্যক্তি নন! তিনি হাতিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি একে এম ফজলুল হক খোকনের বোনের জামাই। এই রাজনৈতিক পরিচয়কে পুঁজি করে তিনি দ্বীপবাসীকে হয়রানি ও চাঁদাবাজিতে জড়িয়ে রেখেছেন। স্থানীয় গোপন সুত্র বলছে হাতিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি একে এম ফজলুল হক খোকনের হাতিয়া চেয়ারম্যান ঘাট ও নলচিরা ঘাটের ইজারার শেয়ার রয়েছেন। তাই প্রভাব বিস্তার করে উচ্চ লেভেল হতে শুরু করে রোড লেভেলে কাজ করছেন ইজারাদার মতিন। 

অথচ এই মতিন ছিলো হাতিয়ার সাবেক এমপি মোহাম্মদ আলীর আস্থাভাজন। তিনি আওয়ামী লীগের প্রভাব খাটিয়ে তার সকল ব্যবসা চাঙ্গা রেখেছিলেন। নিয়েছেন অনেক সুযোগ সুবিধা। এমনকি মোহাম্মদ আলীর পক্ষ হয়ে নিরীহ মানুষের উপর জুলুম নির্যাতনও করেছেন। ৫ আগস্ট এরপর নিজেকে বিএনপির নেতা বলে দাবী করেন। 

সাম্প্রতি ঘাট ইজারাদার মতিনের বিরুদ্ধে লাশের কফিন পারাপারে চাঁদা আদায় করার অভিযোগ ও রয়েছে জানা যায়, চট্টগ্রামে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। হাতিয়া পৌরসভা ৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি’র সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ডা. বেলালের বড় ভাই হাজী আব্দুল ওহাবের মরদেহ চেয়ারম্যান ঘাটে পৌঁছায়।

জানা যায়, ঘাট ইজারাদার মতিনের পক্ষে আরিফ নামের একজন ব্যক্তি লাশের কফিনের জন্য ৩০০ টাকা চাঁদা আদায় করে ভুক্তভোগী পরিবার থেকে। আরিফ নামের ব্যক্তি ইজারাদারের হয়ে কাজ করেন বলেন জানান। এই ঘটনার পর এলাকাবাসী, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সচেতন মহলে চরম ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভুক্তভোগী পরিবার থেকে প্রতিদিনের কাগজ জানতে চাইলে তারা বলেন, এটা কল্পনাও করা যায় না! লাশ নিয়ে ফিরছি আর ঘাটে এসে চাঁদা দিয়েই লাশ পারাপার করতে হয়েছে, ঘাট ইজারাদারের পক্ষে আরিফ নামের একজন ব্যক্তি টাকা নিয়েছেন। এটাও কি কোনো সভ্য দেশের চিত্র হতে পারে? 

জানা গেছে, হাতিয়ায় নলচিরা-চেয়ারম্যানঘাট রুটে নদী পারাপারের একমাত্র সরকারি যানবাহন হচ্ছে সিট্রাক। সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে তিন নাম্বার সতর্ক সংকেত থাকায় সেটি বন্ধ করে দিয়ে অথচ জীবন মরনের ঝুঁকিতে চলছে ঘাট ইজারাদারের ফিটনেস বিহীন ছোট ছোট ট্রলার। 

স্থানীয়রা বলছেন, তিন নাম্বার সতর্ক সংকেত থাকার কারণে সিট্রাক বন্ধ রাখলেও ইজারাদারের ফিটনেস বিহীন ট্রলার দেদারসে চলাচল করছে। এ বিষয়ে কোন ধরণের পদক্ষেপ নিচ্ছেন না বিআইডব্লিউটিএ কর্মকর্তারা। তাদের এমন দ্বিচারিতার জন্য ক্ষোভ প্রকাশ করেন সচেতন মহল।

স্থানীয়রা আরো জানিয়েছে, অবিলম্বে চাঁদাবাজি বন্ধ ও ইজারাদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে বৃহত্তর আন্দোলন হবে। আমরা ঘাট অবরোধ করা হবে। আর কোনোভাবে হাতিয়াবাসীর অধিকার লুণ্ঠন হতে দেওয়া যাবে না। তারা আরো বলেন, রাজনৈতিক প্রভাবশালী নেতাদের কারণে কি পুরো হাতিয়াবাসীকে জিম্মি থাকতে হবে?

জসিম নামের আরেক জন যাত্রী প্রতিদিনের কাগজকে বলেন, প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই তারা এই দুর্নীতি ও অনিয়ম চালাচ্ছে। সাধারণ মানুষ নীরব আর কত থাকবে। হাতিয়াবাসী কখনো কি এই দুর্ভোগ দুর্দশা থেকে মুক্তি পাবে না! 

মাহবুব নামের এক যাত্রী প্রতিদিনের কাগজকে বলেন, ঘাট ইজারাদারের অনিয়ম ও অত্যাচারে আমরা হাতিয়াবাসী অতিষ্ঠ। প্রশাসনও নীরব। রাজনৈতিক প্রভাবের জোরেই তারা আমাদের ওপর দাপট চালাচ্ছে।

এ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিএ বন্দর ও পরিবহন কর্মকর্তা কামরুজ্জামান প্রতিদিনের কাগজকে বলেন, সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক সিট্রাক, ট্রলার সহ সকল নৌ যাতায়াত বন্ধ। কিন্তু সিট্রাক বন্ধ থাকলেও ঘাট ইজারাদার এবং ট্রলার মালিকরা আদেশ অমান্য করে ট্রলার চালাতে থাকে।

এই বিষয়ে অভিযুক্ত ঘাট ইজারাদার মতিন প্রতিদিনের কাগজকে বলেন, আমি প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে বোট চালাচ্ছি। আপনাদের কোন কথা থাকলে নৌবাহিনী, পুলিশ এবং প্রশাসনের সাথে বলেন। আর ঘাট আমার আমি ইজারাদার লাশের কফিন পারাপারে চাঁদা নিবো কি নিবো না সেটা আমার ব্যাপার। আমি এক লোক থেকে ২৩ লক্ষ টাকা পেতাম সে দিচ্ছে না বলেই বাধ্য হয়েই মোহাম্মদ আলীর রাজনীতি করেছি। 

এই বিষয়ে ঘাট ইজারাদার মতিনের আত্মীয়, হাতিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি একে এম ফজলুল হক খোকন প্রতিদিনের কাগজকে বলেন, সে কেন আমার প্রভাব বিস্তার করবে তাকে তো সবাই চিনে, এখানে ঘাট ইজারাদার তো সে একা নয় আরো লোক রয়েছে। সে কখনো আওয়ামী লীগ করেনি সে তো আরো মোহাম্মদ আলীর শত্রু ছিলো। সে আওয়ামী লীগ আমলে আরো বেশি লাঞ্চিত ও অত্যাচারিত হয়েছে। 

প্রশাসনের নীরবতা ও সমালোচনা হাতিয়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোঃ আলাউদ্দিন বলেন, যাদের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও চাঁদাবাজির প্রমাণ পাওয়া যাবে, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সাধারণ মানুষের অধিকার রক্ষায় প্রশাসন সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে।

বিষয় : নোয়াখালী হাতিয়া

যুক্ত থাকুন দ্যা ঢাকা নিউজের সাথে

The Dhaka News Bangla

সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫


হাতিয়ার নৌপথ এখন চাঁদাবাজির স্বর্গরাজ্য সাধারণ যাত্রীদের নীরব কান্না

প্রকাশের তারিখ : ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

featured Image
নোয়াখালী জেলার বিচ্ছিন্ন দ্বীপ উপজেলা হাতিয়া উপজেলার চেয়ারম্যান ঘাট থেকে নলচিরা ঘাট। এই নৌপথে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ও পণ্য পারাপার হয়। কিন্তু এই গুরুত্বপূর্ণ নৌপথ এখন পরিণত হয়েছে চাঁদাবাজি ও দুর্নীতির স্বর্গরাজ্য। ফিটনেসবিহীন মাছ ধরার ট্রলারে অতিরিক্ত যাত্রী পারাপার, সতর্ক সংকেত থাকলেও সরকারি সী-ট্রাক বন্ধ রেখে ট্রালার চালু রাখা, যাত্রীদেরকে হেনস্তা করা, লাশের কফিন পারাপারে চাঁদা আদায় করাসহ অসংখ্য দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে ঘাটের ইজারাদার মতিনের বিরুদ্ধে।স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, ঘাট ইজারাদার মতিন কোনো সাধারণ ব্যক্তি নন! তিনি হাতিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি একে এম ফজলুল হক খোকনের বোনের জামাই। এই রাজনৈতিক পরিচয়কে পুঁজি করে তিনি দ্বীপবাসীকে হয়রানি ও চাঁদাবাজিতে জড়িয়ে রেখেছেন। স্থানীয় গোপন সুত্র বলছে হাতিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি একে এম ফজলুল হক খোকনের হাতিয়া চেয়ারম্যান ঘাট ও নলচিরা ঘাটের ইজারার শেয়ার রয়েছেন। তাই প্রভাব বিস্তার করে উচ্চ লেভেল হতে শুরু করে রোড লেভেলে কাজ করছেন ইজারাদার মতিন। অথচ এই মতিন ছিলো হাতিয়ার সাবেক এমপি মোহাম্মদ আলীর আস্থাভাজন। তিনি আওয়ামী লীগের প্রভাব খাটিয়ে তার সকল ব্যবসা চাঙ্গা রেখেছিলেন। নিয়েছেন অনেক সুযোগ সুবিধা। এমনকি মোহাম্মদ আলীর পক্ষ হয়ে নিরীহ মানুষের উপর জুলুম নির্যাতনও করেছেন। ৫ আগস্ট এরপর নিজেকে বিএনপির নেতা বলে দাবী করেন। সাম্প্রতি ঘাট ইজারাদার মতিনের বিরুদ্ধে লাশের কফিন পারাপারে চাঁদা আদায় করার অভিযোগ ও রয়েছে জানা যায়, চট্টগ্রামে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। হাতিয়া পৌরসভা ৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি’র সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ডা. বেলালের বড় ভাই হাজী আব্দুল ওহাবের মরদেহ চেয়ারম্যান ঘাটে পৌঁছায়।জানা যায়, ঘাট ইজারাদার মতিনের পক্ষে আরিফ নামের একজন ব্যক্তি লাশের কফিনের জন্য ৩০০ টাকা চাঁদা আদায় করে ভুক্তভোগী পরিবার থেকে। আরিফ নামের ব্যক্তি ইজারাদারের হয়ে কাজ করেন বলেন জানান। এই ঘটনার পর এলাকাবাসী, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সচেতন মহলে চরম ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভুক্তভোগী পরিবার থেকে প্রতিদিনের কাগজ জানতে চাইলে তারা বলেন, এটা কল্পনাও করা যায় না! লাশ নিয়ে ফিরছি আর ঘাটে এসে চাঁদা দিয়েই লাশ পারাপার করতে হয়েছে, ঘাট ইজারাদারের পক্ষে আরিফ নামের একজন ব্যক্তি টাকা নিয়েছেন। এটাও কি কোনো সভ্য দেশের চিত্র হতে পারে? জানা গেছে, হাতিয়ায় নলচিরা-চেয়ারম্যানঘাট রুটে নদী পারাপারের একমাত্র সরকারি যানবাহন হচ্ছে সিট্রাক। সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে তিন নাম্বার সতর্ক সংকেত থাকায় সেটি বন্ধ করে দিয়ে অথচ জীবন মরনের ঝুঁকিতে চলছে ঘাট ইজারাদারের ফিটনেস বিহীন ছোট ছোট ট্রলার। স্থানীয়রা বলছেন, তিন নাম্বার সতর্ক সংকেত থাকার কারণে সিট্রাক বন্ধ রাখলেও ইজারাদারের ফিটনেস বিহীন ট্রলার দেদারসে চলাচল করছে। এ বিষয়ে কোন ধরণের পদক্ষেপ নিচ্ছেন না বিআইডব্লিউটিএ কর্মকর্তারা। তাদের এমন দ্বিচারিতার জন্য ক্ষোভ প্রকাশ করেন সচেতন মহল।স্থানীয়রা আরো জানিয়েছে, অবিলম্বে চাঁদাবাজি বন্ধ ও ইজারাদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে বৃহত্তর আন্দোলন হবে। আমরা ঘাট অবরোধ করা হবে। আর কোনোভাবে হাতিয়াবাসীর অধিকার লুণ্ঠন হতে দেওয়া যাবে না। তারা আরো বলেন, রাজনৈতিক প্রভাবশালী নেতাদের কারণে কি পুরো হাতিয়াবাসীকে জিম্মি থাকতে হবে?জসিম নামের আরেক জন যাত্রী প্রতিদিনের কাগজকে বলেন, প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই তারা এই দুর্নীতি ও অনিয়ম চালাচ্ছে। সাধারণ মানুষ নীরব আর কত থাকবে। হাতিয়াবাসী কখনো কি এই দুর্ভোগ দুর্দশা থেকে মুক্তি পাবে না! মাহবুব নামের এক যাত্রী প্রতিদিনের কাগজকে বলেন, ঘাট ইজারাদারের অনিয়ম ও অত্যাচারে আমরা হাতিয়াবাসী অতিষ্ঠ। প্রশাসনও নীরব। রাজনৈতিক প্রভাবের জোরেই তারা আমাদের ওপর দাপট চালাচ্ছে।এ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিএ বন্দর ও পরিবহন কর্মকর্তা কামরুজ্জামান প্রতিদিনের কাগজকে বলেন, সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক সিট্রাক, ট্রলার সহ সকল নৌ যাতায়াত বন্ধ। কিন্তু সিট্রাক বন্ধ থাকলেও ঘাট ইজারাদার এবং ট্রলার মালিকরা আদেশ অমান্য করে ট্রলার চালাতে থাকে।এই বিষয়ে অভিযুক্ত ঘাট ইজারাদার মতিন প্রতিদিনের কাগজকে বলেন, আমি প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে বোট চালাচ্ছি। আপনাদের কোন কথা থাকলে নৌবাহিনী, পুলিশ এবং প্রশাসনের সাথে বলেন। আর ঘাট আমার আমি ইজারাদার লাশের কফিন পারাপারে চাঁদা নিবো কি নিবো না সেটা আমার ব্যাপার। আমি এক লোক থেকে ২৩ লক্ষ টাকা পেতাম সে দিচ্ছে না বলেই বাধ্য হয়েই মোহাম্মদ আলীর রাজনীতি করেছি। এই বিষয়ে ঘাট ইজারাদার মতিনের আত্মীয়, হাতিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি একে এম ফজলুল হক খোকন প্রতিদিনের কাগজকে বলেন, সে কেন আমার প্রভাব বিস্তার করবে তাকে তো সবাই চিনে, এখানে ঘাট ইজারাদার তো সে একা নয় আরো লোক রয়েছে। সে কখনো আওয়ামী লীগ করেনি সে তো আরো মোহাম্মদ আলীর শত্রু ছিলো। সে আওয়ামী লীগ আমলে আরো বেশি লাঞ্চিত ও অত্যাচারিত হয়েছে। প্রশাসনের নীরবতা ও সমালোচনা হাতিয়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোঃ আলাউদ্দিন বলেন, যাদের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও চাঁদাবাজির প্রমাণ পাওয়া যাবে, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সাধারণ মানুষের অধিকার রক্ষায় প্রশাসন সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে।

The Dhaka News Bangla


কপিরাইট © ২০২৫ The Dhaka News Bangla । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত