সোমবার, ১৮ আগস্ট ২০২৫
The Dhaka News Bangla

হাতিয়ায় ২০ বছরের সাজা এড়াতে ২৩ বছর পলাতক অবশেষে গ্রেফতার

হাতিয়ায় ২০ বছরের সাজা এড়াতে ২৩ বছর পলাতক  অবশেষে গ্রেফতার
হাতিয়ায় ২০ বছরের সাজা এড়াতে ২৩ বছর পলাতক, অবশেষে গ্রেফতার

নোয়াখালীর বিচ্ছিন্ন দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় একটি জি আর মামলায় জসিম উদ্দিন নামে এক আসামীকে বিশ বছরের সাজা দেয় আদালত। সাজা থেকে বাঁচতে প্রকৃত নাম ঠিকানা পরিবর্তন করে তেইশ বছর নিজেকে আড়াল করে রাখেন তিনি। তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় অবশেষে তাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (৮ আগস্ট) দুপুরের দিকে আসামিকে নোয়াখালী চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়। এর আগে  বৃহস্পতিবার রাতে অভিযান চালিয়ে রাজধানী ঢাকা ফার্মগেইট এলাকার একটি হোটেল থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতার হওয়া জসিম উদ্দিন উপজেলার চরকিং ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড শুল্যকিয়া গ্রামের ছায়েদুল হকের ছেলে।

হাতিয়া থানার উপ পুলিশ পরিদর্শক মিনহাজুল আবেদিন জানান, জসিম উদ্দিনের বিরুদ্ধে ১৯৯১ সালে একটি জি আর মামলা দায়ের করা হয়। উক্ত মামলায় ২০০২  সালে তথ্য প্রমাণাদির ভিত্তিতে ২০ বছরের সাজা প্রদান করেন মহামান্য আদালত । তাকে গ্রেফতারে অনেক দিন ধরে কাজ করে আসছে পুলিশ। তাকে যেন আইনের আওতায় না আনতে পারে তার জন্য সে তার প্রকৃত নাম ঠিকানা পরিবর্তন করে পেলে। সে তার নাম গিয়াস উদ্দিন রেখে এএম উচ্চ বিদ্যালয়ে ৫ বছর ধরে খন্ডকালীন চাকুরী করেন। তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় নাম ঠিকানা বের করে অভিযান চালিয়ে ঢাকা ফার্মগেইট এলাকার একটি হোটেল থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

এ বিষয়ে হাতিয়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একে এম আজমল হুদা বলেন, গ্রেফতারকৃত আসামীকে বিধি মোতাবেক বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়। হাতিয়া থানা পুলিশ কর্তৃক বিশেষ অভিযান ও অপারেশন ডেভিল হান্ট এর কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এছাড়াও থানা এলাকায় গ্রেফতারী পরোয়ানাভুক্ত ও নিয়মিত মামলার আসামী গ্রেফতারসহ অস্ত্র এবং মাদক উদ্ধার সংক্রান্ত অভিযান অব্যাহত আছে।

বিষয় : নোয়াখালী গ্রেপ্তার আটক হাতিয়া

যুক্ত থাকুন দ্যা ঢাকা নিউজের সাথে

The Dhaka News Bangla

সোমবার, ১৮ আগস্ট ২০২৫


হাতিয়ায় ২০ বছরের সাজা এড়াতে ২৩ বছর পলাতক অবশেষে গ্রেফতার

প্রকাশের তারিখ : ০৮ আগস্ট ২০২৫

featured Image
নোয়াখালীর বিচ্ছিন্ন দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় একটি জি আর মামলায় জসিম উদ্দিন নামে এক আসামীকে বিশ বছরের সাজা দেয় আদালত। সাজা থেকে বাঁচতে প্রকৃত নাম ঠিকানা পরিবর্তন করে তেইশ বছর নিজেকে আড়াল করে রাখেন তিনি। তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় অবশেষে তাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।শুক্রবার (৮ আগস্ট) দুপুরের দিকে আসামিকে নোয়াখালী চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়। এর আগে  বৃহস্পতিবার রাতে অভিযান চালিয়ে রাজধানী ঢাকা ফার্মগেইট এলাকার একটি হোটেল থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।গ্রেফতার হওয়া জসিম উদ্দিন উপজেলার চরকিং ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড শুল্যকিয়া গ্রামের ছায়েদুল হকের ছেলে।হাতিয়া থানার উপ পুলিশ পরিদর্শক মিনহাজুল আবেদিন জানান, জসিম উদ্দিনের বিরুদ্ধে ১৯৯১ সালে একটি জি আর মামলা দায়ের করা হয়। উক্ত মামলায় ২০০২  সালে তথ্য প্রমাণাদির ভিত্তিতে ২০ বছরের সাজা প্রদান করেন মহামান্য আদালত । তাকে গ্রেফতারে অনেক দিন ধরে কাজ করে আসছে পুলিশ। তাকে যেন আইনের আওতায় না আনতে পারে তার জন্য সে তার প্রকৃত নাম ঠিকানা পরিবর্তন করে পেলে। সে তার নাম গিয়াস উদ্দিন রেখে এএম উচ্চ বিদ্যালয়ে ৫ বছর ধরে খন্ডকালীন চাকুরী করেন। তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় নাম ঠিকানা বের করে অভিযান চালিয়ে ঢাকা ফার্মগেইট এলাকার একটি হোটেল থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।এ বিষয়ে হাতিয়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একে এম আজমল হুদা বলেন, গ্রেফতারকৃত আসামীকে বিধি মোতাবেক বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়। হাতিয়া থানা পুলিশ কর্তৃক বিশেষ অভিযান ও অপারেশন ডেভিল হান্ট এর কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এছাড়াও থানা এলাকায় গ্রেফতারী পরোয়ানাভুক্ত ও নিয়মিত মামলার আসামী গ্রেফতারসহ অস্ত্র এবং মাদক উদ্ধার সংক্রান্ত অভিযান অব্যাহত আছে।

The Dhaka News Bangla


কপিরাইট © ২০২৫ The Dhaka News Bangla । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত