বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫
The Dhaka News Bangla

ছাত্ররা এখনও ঘরে ফিরে যায়নি, জুলাই মাস শেষ হয়নি: হাসনাত আবদুল্লাহ

ছাত্ররা এখনও ঘরে ফিরে যায়নি, জুলাই মাস শেষ হয়নি: হাসনাত আবদুল্লাহ
ছবি সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, ছাত্ররা এখনও ঘরে ফিরে যায়নি, কারণ জুলাই মাস শেষ হয়নি।

শুক্রবার (১১ জুলাই) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে তিনি এসব কথা বলেন। 

নিজের ভেরিফাইড আইডিতে দেওয়া স্ট্যাটাসে কোনো বিষয় উল্লেখ না করলেও রাজধানীর পুরান ঢাকায় মিটফোর্ডের সামনে হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি ইঙ্গিত করেছেন বলে মনে করা হচ্ছে। 

এর আগে, সন্ধ্যায় রাজধানীর পুরান ঢাকায় চাঁদ মিয়া, যিনি সোহাগ নামে পরিচিত, তাকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। নিহত সোহাগ মিটফোর্ড এলাকায় ভাঙারি ব্যবসার পাশাপাশি পুরোনো বৈদ্যুতিক কেবল কেনাবেচার কাজ করতেন। ওই এলাকায় বিদ্যুতের তামার তার ও সাদা তারের ব্যবসার একটি সিন্ডিকেট ছিল, যার নিয়ন্ত্রণ সোহাগের হাতে ছিল। তবে, মহিন ও টিটু নামে আরও দুজন তার নিয়ন্ত্রণ নিতে মরিয়া ছিল। তারা বাণিজ্যের ৫০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ দাবি করেছিল, অন্যথায় নিয়মিত চাঁদা দেওয়ার দাবি জানিয়েছিল। এই কারণেই তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। ঘটনার দিন ঝামেলা মিটমাটের কথা বলে সোহাগকে বাসা থেকে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে আগে থেকেই অপেক্ষমাণ লোকজন সোহাগকে নির্মমভাবে হত্যা করে।

বিষয় : হাসনাত আব্দুল্লাহ এনসিপি

যুক্ত থাকুন দ্যা ঢাকা নিউজের সাথে

The Dhaka News Bangla

বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫


ছাত্ররা এখনও ঘরে ফিরে যায়নি, জুলাই মাস শেষ হয়নি: হাসনাত আবদুল্লাহ

প্রকাশের তারিখ : ১২ জুলাই ২০২৫

featured Image
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, ছাত্ররা এখনও ঘরে ফিরে যায়নি, কারণ জুলাই মাস শেষ হয়নি।শুক্রবার (১১ জুলাই) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে তিনি এসব কথা বলেন। নিজের ভেরিফাইড আইডিতে দেওয়া স্ট্যাটাসে কোনো বিষয় উল্লেখ না করলেও রাজধানীর পুরান ঢাকায় মিটফোর্ডের সামনে হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি ইঙ্গিত করেছেন বলে মনে করা হচ্ছে। এর আগে, সন্ধ্যায় রাজধানীর পুরান ঢাকায় চাঁদ মিয়া, যিনি সোহাগ নামে পরিচিত, তাকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। নিহত সোহাগ মিটফোর্ড এলাকায় ভাঙারি ব্যবসার পাশাপাশি পুরোনো বৈদ্যুতিক কেবল কেনাবেচার কাজ করতেন। ওই এলাকায় বিদ্যুতের তামার তার ও সাদা তারের ব্যবসার একটি সিন্ডিকেট ছিল, যার নিয়ন্ত্রণ সোহাগের হাতে ছিল। তবে, মহিন ও টিটু নামে আরও দুজন তার নিয়ন্ত্রণ নিতে মরিয়া ছিল। তারা বাণিজ্যের ৫০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ দাবি করেছিল, অন্যথায় নিয়মিত চাঁদা দেওয়ার দাবি জানিয়েছিল। এই কারণেই তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। ঘটনার দিন ঝামেলা মিটমাটের কথা বলে সোহাগকে বাসা থেকে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে আগে থেকেই অপেক্ষমাণ লোকজন সোহাগকে নির্মমভাবে হত্যা করে।

The Dhaka News Bangla


কপিরাইট © ২০২৫ The Dhaka News Bangla । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত