বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন ২০২৫
The Dhaka News Bangla

ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণের মেয়র ঘোষণা করা উচিত: ড. ফয়জুল হক

ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণের মেয়র ঘোষণা করা উচিত: ড. ফয়জুল হক
ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণের মেয়র ঘোষণা করা উচিত: ড. ফয়জুল হক

ড. ফয়জুল হক তার একটি ফেসবুক পোস্টে বলেন,“ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণের মেয়র ঘোষণা করা উচি।যদি চট্টগ্রামের ডা. শাহাদাত হোসেনকে মেয়র ঘোষণা না করতেন তাহলে এই প্রশ্ন থাকতো না।যেহেতু তার ক্ষেত্রে মেয়র ঘোষণার পরেই শপথ পড়ানো হয়েছে, আমিমনে করি ইশরাক হোসেনকেওসেই হিসেবে মেয়র ঘোষণা করতে হবে।”


তিনি আরও বলেন, “এখানে শক্তি পরীক্ষার কিছু নেই।শক্তি পরীক্ষায় জনগণই সব সময় উত্তীর্ণ হয়।যার প্রমাণ ৫ই আগস্ট জনগণ দেখিয়েছে।”


তিনি একই সঙ্গে বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের প্রসঙ্গ তুলে বলেন, “সরকারের উচিত বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র হিসেবেইসলামী আন্দোলনেরমুফতি ফয়জুল করীমকে ঘোষণা করা।” তিনি যুক্তি দেন যে, সরকার যদি শুরু থেকেই একটি সমন্বিত নীতিমালা ঘোষণা করে সব সিটিতে মেয়র ঘোষণা স্থগিত রাখতো এবং পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে পুনঃনির্বাচনের পথে যেতো, তবে এই বিতর্কে পড়তে হতো না।


ড. ফয়জুল হকের মতে, “এটা সরকারের দুর্বলতার কারণে হয়েছে, এখন এটা সরকারকেই সমাধান করতে হবে। কথা একদম ক্লিয়ার।বেশী চাপাচাপি করে পরিবেশ নষ্টনা করার জন্য সরকারের প্রতি আমার আহ্বান থাকবে।” 


বিশ্লেষণ ও প্রাসঙ্গিকতা


ড. ফয়জুল হকের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে বলা যায়, স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় জনগণের রায়কে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের ন্যূনতম কর্তব্য। একজন প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করে অন্যকে ঘোষণা না দেওয়া একটি দ্বৈতনীতি হিসেবে প্রতিভাত হয়। এটি কেবল বিতর্ক সৃষ্টি করে না, বরং রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তে পক্ষপাতের অভিযোগকে বিশ্বাসযোগ্য করে তোলে। সরকার যদি একটি নিরপেক্ষ ও নীতিগত অবস্থান নেয় যা রাজনৈতিক পরিচয়ের ঊর্ধ্বে গিয়ে জনগণের রায়ের প্রতিফলন ঘটায় তবে এই ধরনের জটিলতা থেকে মুক্তি সম্ভব।




বিষয় : ইশরাক হোসেন মেয়র ড. ফয়জুল হক

যুক্ত থাকুন দ্যা ঢাকা নিউজের সাথে

The Dhaka News Bangla

বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন ২০২৫


ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণের মেয়র ঘোষণা করা উচিত: ড. ফয়জুল হক

প্রকাশের তারিখ : ২২ মে ২০২৫

featured Image
ড. ফয়জুল হক তার একটি ফেসবুক পোস্টে বলেন,“ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণের মেয়র ঘোষণা করা উচি।যদি চট্টগ্রামের ডা. শাহাদাত হোসেনকে মেয়র ঘোষণা না করতেন তাহলে এই প্রশ্ন থাকতো না।যেহেতু তার ক্ষেত্রে মেয়র ঘোষণার পরেই শপথ পড়ানো হয়েছে, আমিমনে করি ইশরাক হোসেনকেওসেই হিসেবে মেয়র ঘোষণা করতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “এখানে শক্তি পরীক্ষার কিছু নেই।শক্তি পরীক্ষায় জনগণই সব সময় উত্তীর্ণ হয়।যার প্রমাণ ৫ই আগস্ট জনগণ দেখিয়েছে।” তিনি একই সঙ্গে বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের প্রসঙ্গ তুলে বলেন, “সরকারের উচিত বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র হিসেবেইসলামী আন্দোলনেরমুফতি ফয়জুল করীমকে ঘোষণা করা।” তিনি যুক্তি দেন যে, সরকার যদি শুরু থেকেই একটি সমন্বিত নীতিমালা ঘোষণা করে সব সিটিতে মেয়র ঘোষণা স্থগিত রাখতো এবং পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে পুনঃনির্বাচনের পথে যেতো, তবে এই বিতর্কে পড়তে হতো না। ড. ফয়জুল হকের মতে, “এটা সরকারের দুর্বলতার কারণে হয়েছে, এখন এটা সরকারকেই সমাধান করতে হবে। কথা একদম ক্লিয়ার।বেশী চাপাচাপি করে পরিবেশ নষ্টনা করার জন্য সরকারের প্রতি আমার আহ্বান থাকবে।”  বিশ্লেষণ ও প্রাসঙ্গিকতাড. ফয়জুল হকের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে বলা যায়, স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় জনগণের রায়কে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের ন্যূনতম কর্তব্য। একজন প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করে অন্যকে ঘোষণা না দেওয়া একটি দ্বৈতনীতি হিসেবে প্রতিভাত হয়। এটি কেবল বিতর্ক সৃষ্টি করে না, বরং রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তে পক্ষপাতের অভিযোগকে বিশ্বাসযোগ্য করে তোলে। সরকার যদি একটি নিরপেক্ষ ও নীতিগত অবস্থান নেয় যা রাজনৈতিক পরিচয়ের ঊর্ধ্বে গিয়ে জনগণের রায়ের প্রতিফলন ঘটায় তবে এই ধরনের জটিলতা থেকে মুক্তি সম্ভব।

The Dhaka News Bangla

প্রকাশক এবং সম্পাদক : তাসকিন আহমেদ রিয়াদ 

কপিরাইট © ২০২৫ The Dhaka News Bangla । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত